ঢাকাThursday , 2 May 2019
  1. Correspondent
  2. English News
  3. আজকের ময়মনসিংহ
  4. আদালত
  5. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  6. ইসলাম ও জীবন
  7. এক্সক্লুসিভ ময়মনসিংহ
  8. করোনা আপডেট
  9. করোনায় সহযোগীতা
  10. খেলার সংবাদ
  11. চাকুরী
  12. ছবি গ্যালারী
  13. জাতীয় অহংকার
  14. জাতীয় নির্বাচন ২০১৮
  15. জাতীয় সংবাদ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে বসছে না পদ্মাসেতুর ১২তম স্প্যান

Link Copied!

ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে পদ্মা সেতুর ১২তম স্প্যান বসানোর পরিকল্পনা সাময়িক বাতিল করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার মাওয়া কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে নির্ধারিত পিলারের কাছে ৩ হাজার ৬০০ টন ধারণ ক্ষমতার ‘তিয়ান ই’ ক্রেন বহন করে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পদ্মাসেতু প্রকল্পের উপ সহকারী প্রকৌশলী হুমায়ুন কবির জানান, ঘূর্ণিঝড় ফণির কারণে ১২তম স্প্যান বসানোর পরিকল্পনা সাময়িক বাতিল করা হয়েছে।

প্রবল বেগে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’। এ কারেণ যে কোনো ধরনের ঝুঁকি বা দুর্ঘটনা এড়াতে পদ্মাসেতুতে ১২তম স্প্যান ‘৫-এফ’ বসানোর পরিকল্পনা বাতিল করেছে সেতু কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার (৩ মে) সকালে সেতুর ২০ ও ২১ নম্বর পিলারের ওপর ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ও তিন হাজার ১৪০ টন ওজনের স্প্যান বসানোর পরিকল্পনা ছিল প্রকৌশলীদের।

পদ্মাসেতুর সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’র কারণে ১২তম স্প্যান ‘৫-এফ’ বসানো হচ্ছে না শুক্রবার। আগামী রোববারের (৫ মে) পরে স্প্যানটি বসানোর সিদ্ধান্ত হবে। এখন স্প্যানটি মুন্সীগঞ্জের মাওয়া কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ডে রয়েছে।

সেতুর ২০ ও ২১ নম্বর পিলারের ওপর ধূসর রংয়ের ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের স্প্যান বসানো হলে দৃশ্যমান হবে সেতুর ১৮০০ মিটার। এর আগে ২৩ এপ্রিল জাজিরায় ১১তম স্প্যানটি বসানোর মাধ্যমে দৃশ্যমান হয় ১ হাজার ৬৫০ মিটার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রকৌশলী জানান, ২০ ও ২১ নম্বর পিলার স্প্যান বসানোর জন্য প্রস্তুত। প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’র কারণে স্প্যান বসানোর পরিকল্পনা স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করে স্প্যানটি বসানো হবে। যেকোন ধরনের দুর্ঘটনা ও ঝুঁকি এড়াতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
জানা যায়, পদ্মাসেতুতে ২৫টি পিলার প্রস্তুত রয়েছে। ২৯৪টি পাইলের মধ্যে ২৬১টি পাইল ড্রাইভ শেষ হয়েছে।

পদ্মাসেতুতে ৪২টি পিলারের ওপর বসবে ৪১টি স্প্যান। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। সেতু নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৩৩ হাজার কোটি টাকা। মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদী শাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।

জাজিরায় স্প্যানগুলোতে রেলওয়ে স্ল্যাব ও রোডওয়ে স্ল্যাব বসানোর কাজ চলমান আছে। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা। কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।