কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামদ আল থানি চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের যাচ্ছেন। কাতারের আমির প্রথমবারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করবেন।
আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, উপসাগরীয় দেশ কাতার যুক্তরাষ্ট্রের পরাষ্ট্রনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার এক স্বতন্ত্র অবস্থানে রয়েছে।
বাইডেনের সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠকের অন্যতম শীর্ষ এজেন্ডা বিশ্ব এনার্জি সরবরাহে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা।
ইউক্রেন নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে উত্তেজনার কারণে ইউরোপে এনার্জি সরবরাহের ভবিষ্যত নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
২৮ লাখ জনসংখ্যার দেশ কাতার তরলীকৃত গ্যাসের (এলএনজি) বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রপ্তানিকারক। বিশ্বের এক নম্বর এলএনজি রপ্তানিকারক যুক্তরাষ্ট্রের সামান্য পেছনে রয়েছে কাতার। এছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটির বিশ্বেও বেশ প্রভাব রয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, এই ইস্যু ছাড়াও কাতারের আমিরের সঙ্গে বাইডেন আফগানিস্তান এবং ইরান নিয়ে আলোচনা করবেন। কাতার যুক্তরাষ্ট্র এবং ইরান উভয়ের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করে চলে। দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ড অবস্থিত।