গাজা উপত্যকার ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার শনিবার বলেছেন, সমুদ্রতীরের এই ভূখণ্ডে মানবিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বড় ধরনের অগ্রগতি তিনি প্রত্যাশা করছেন।
অবরুদ্ধ ছিটমহলে শিক্ষাবিদদের সাথে এক বৈঠকে সিনওয়ার বলেন, গাজার লোকজন মানবিক, জীবনযাপন ও অর্থনৈতিক পর্যায়ে এই পরিবর্তন অনুভব করবে।
গাজায় ২টি ইসরাইলি ড্রোন ভূপাতিত
১১ দিনের অভিযানে হামাসের সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্ক কতটুকু ধ্বংস করতে পেরেছে ইসরাইল?
সিনওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, সহায়তা গাজার ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা লাঘব করবে, এলাকা পুনর্গঠন করবে, অর্থনীতিকে চাঙ্গা করবে।
তিনি গাজার পুনর্গঠনে কোনো ধরনের বাধা সৃষ্টি না করার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, পুনর্গঠনের অর্থ হামাসের তহবিলে যাবে না।
তিনি বলেন, গাজার সহায়তায় দেয়া অর্থ হামাস তাদের কাজে ব্যবহার করবে না।
গত ২১ মে মিসরের মধ্যস্ততায় গাজায় ইসরাইলের ১১ দিনের আগ্রাসন বন্ধ হয়।
গাজা ও পশ্চিম তীরে মধ্য এপ্রিল থেকে ইসরাইলি হামলায় শিশু ও নারীসহ অন্তত ২৮৯ জন নিহত হয়। এছাড়া বিপুলসংখ্যক স্থাপনাও ধ্বংস হয়। ইসরাইলি হামলায় এমনকি স্বাস্থ্যকেন্দ্র, মিডিয়া অফিস, স্কুলও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
সূত্র : ইয়েনি সাফাক