ঢাকাSunday , 3 January 2021
  1. Correspondent
  2. English News
  3. আজকের ময়মনসিংহ
  4. আদালত
  5. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  6. ইসলাম ও জীবন
  7. এক্সক্লুসিভ ময়মনসিংহ
  8. করোনা আপডেট
  9. করোনায় সহযোগীতা
  10. খেলার সংবাদ
  11. চাকুরী
  12. ছবি গ্যালারী
  13. জাতীয় অহংকার
  14. জাতীয় নির্বাচন ২০১৮
  15. জাতীয় সংবাদ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

যমুনা সার কারখানায় ময়মনসিংহের রসায়নবিদের রহস্যজনক মৃত্যু

Link Copied!

যমুনা সার কারখানাজামালপুরের সরিষাবাড়িতে দেশের সর্ববৃহৎ যমুনা সার কারখানা (জেএলসিএল) অভ্যন্তরে এক কর্মকর্তার রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুবরণকারী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম (৫৪) কারখানার উপপ্রধান রসায়নবিদ (কারিগরি)। শনিবার (২ জানুয়ারি) দিবাগত মধ্যরাতে কারখানায় কর্মরত অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ঘটনাটি হার্ট অ্যাটাক বলছে কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিলেও ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন।

জেএলসিএল সূত্র জানায়, ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার খামারগাঁও গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম যমুনা সার কারখানায় প্রতিষ্ঠার শুরুতেই নিয়োগপ্রাপ্ত হন। সর্বশেষ তিনি কারিগরি বিভাগের উপপ্রধান রসায়নবিদ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। শনিবার রাত ১১টায় কারখানায় ঢুকে তিনি নিজ দফতরে কাজ শুরু করেন। রবিবার ভোরে তার পরবর্তী সহকর্মীরা তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান। খবর পেয়ে সকালে তারাকান্দি তদন্তকেন্দ্রের পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।

কারখানার নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান (উপ-ব্যবস্থাপক) নুরুল আমিন শিকদার জানান, শহিদুল ইসলাম হার্টের রোগী ছিলেন। শনিবার রাত ১টা-দেড়টার দিকে তার হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হয়েছে। যোহরের নামাজের পর কলোনিতে জানাজা নামাজ শেষে তার লাশ গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরিবার থেকে কোনও
অভিযোগ নেই বলেও তিনি জানান।

পুলিশ বলছে, কারখানা কর্তৃপক্ষই নিজ দায়িত্বে লাশ বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছে। কেপিআই-১ মানের এ কারখানার ঊর্ধ্বতন পর্যায়ের কর্মকর্তার কর্মরত অবস্থায় মৃত্যুতে ময়নাতদন্তের প্রয়োজন থাকলেও তা করা হয়নি। কারখানা ও কলোনিতে প্রবেশাধিকার সীমিত থাকায় তার পরিবারের সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মী বা কাউকে যোগাযোগের সুযোগ দেওয়া হয়নি। যা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

এ ব্যাপারে তারাকান্দি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মুহাম্মদ তরিকুল ইসলাম বলেন, সকাল ৮টার দিকে কারখানার অভ্যন্তরে একজন কর্মকর্তার মৃত্যু সংবাদ দেয় কর্তৃপক্ষ। পরে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করার সময়ই পরিবারের লোকজনকে লাশটি নিয়ে যায়। অভিযোগ না থাকায় দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।