এসব দেশের নিজস্ব বিমানবন্দরই নেই

সব থেকে কম সময়ে গন্তব্যে পৌঁছনো যায় অবশ্যই বিমানে। অথচ এখনো দুনিয়ায় অনেক দেশ রয়েছে, যাদের নিজস্ব বিমানবন্দরই নেই। অন্য দেশের বিমানবন্দর দিয়ে যাতায়াত করেন নাগরিকরা। বিশ্বাস হচ্ছে না?‌ দেখেই নেয়া যাক-
মোনাকো :‌ দুনিয়ার দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ হলো মোনাকো। ভৌগোলিক এলাকা ২.‌০২ কিলোমিটার। এই দেশে কোনো বিমানবন্দর নেই। নিসের কোত দ্য’‌জুর বিমানবন্দর নিকটতম।

সান মারিনো :‌ আরো এক ক্ষুদ্র দেশ। চারপাশে ঘিরে রয়েছে ইতালি। এই সান মারিনোতে যেতে গেলে নামতে হবে ইতালির ফেডেরিকো ফেলিনি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।

আন্ডোরা :‌ অপূর্ব সুন্দর এক দেশ। সবুজ পাহাড়, উচ্চভূমি— চোখ ফেরানো যায় না। ছোট্ট এই দেশের সীমানার ওপারে রয়েছে স্পেন আর ফ্রান্স। ওই দুই দেশের বিমানবন্দরই ব্যবহার করেন এখানকার নাগরিকরা।

লিকটেনস্টাইন :‌ সুইজারল্যান্ড আর অস্ট্রিয়ার মধ্যে এক খণ্ডের দেশ। আয়তনে খুব ছোট। নিজস্ব বিমানবন্দর নেই। তবে হেলিকপ্টার ওঠানামার জন্য হেলিপোর্ট রয়েছে দক্ষিণের বালজারস শহরে।
সুইৎজারল্যান্ডের সেন্ট গ্যালেন–আলটেনহেইন এবং জার্মানির ফ্রিয়েজরিখশাফেন নিকটতম বিমানবন্দর।

ভ্যাটিকান সিটি :‌ ভ্যাটিকান সিটিরও নিজস্ব বিমানবন্দর নেই। পশ্চিমে একটি হেলিপোর্ট রয়েছে। কোনো রাষ্ট্রনায়ক এখানে এলে বা ভ্যাটিকানের কেউ বিদেশ গেলে ওই হেলিপোর্টের মাধ্যমেই যাতায়াত করেন। নিকটতম বিমানবন্দর হলো ইতালির রোম সিয়ামপিনো।

Share this post

scroll to top