সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা ও মধ্যনগর থানা ধর্মপাশায় উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ইয়াসমিন আক্তারের ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা দেখে একটি কুচক্রিমহল তার বিরুদ্ধে কুৎসা ও অপপ্রচার চালাচ্ছে। ইয়াসমিন আক্তারের একজন দুরসম্পর্কের আত্বীয় ললিতা বেগম নামের এক নারীকে গৃহকর্মী হিসাবে অপপ্রচার করে সাজানো মনগড়া গল্প মঞ্চস্থ করে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে যাচ্ছে । একটি স্বার্থন্বেষী মহল ইয়াসমিন আক্তারের সামাজিক ও গণমানুষের সকল কর্মকান্ডে অংশগ্রহনকে হিংসা ও ঈর্ষার দৃষ্টিতে দেখে বিভ্রান্ত ও ষড়যন্ত্র করছে ।
জানা যায়, ইয়াসমিন আক্তার ধর্মপাশা ও মধ্যনগর থানাবাসীর বিপুল ভোটে নির্বাচিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান । আগামীতে তাকে মহিলা সংরক্ষিত আসনে এমপি হিসাবে দেখতে চাইছেন এই দুই থানার ভোটাররা । আর ভোটারদের চাওয়াটাই একটি কুচক্রি মহলের হিংসার কারণ । ষড়যন্ত্রেও অংশ হিসাবে ললিতার সাজানো ঘটনার ঈর্ষার চরম বহিঃপ্রকাশ। ইয়াসমিন আক্তারের অনুসারী ও সমর্থকরা জানান, ইয়াসমিন আক্তার নিজগুণে জনপ্রিয়তা, যশ ও সুখ্যাতি অর্জন করেছেন। প্রশংসা ও জনপ্রিয়তা দেখে তার বিরুদ্ধে এহেন কুৎসা নজিরবিহীন । সাজানো এই ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক।
জানা গেছে, সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের শিক্ষিত, ভদ্র , মার্জিত , পরোপকারি ও সদাহাস্যোজ্বল ধর্মপাশার নারী- পুরুষ সকলের প্রিয় ইয়াসমিন আক্তার । ধর্মপাশা উপজেলার ধর্মপাশা ও মধ্যনগর থানাবাসী সামাজিক বৈষম্য ও শিক্ষা এবং উন্নয়নের লড়াইয়ে নিরলস কাজ করে চলেছেন আদর্শ ভাইস চেয়ারম্যান ইয়াসমিন আক্তার । তিনি একজন আদর্শের প্রতীক । অনুকরনীয়, অনুসরনীয় , মহানুভব ও পরোপকারী ইয়াসমিন আক্তার বাল্যকাল থেকেই মানুষের উপকারে অবদান রেখে চলেছেন দুস্থ, অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। জনপ্রতিনিধি হিসাবে মানুষের সেবা করে চলেছেন ।
ইয়াসমিন আক্তার বলেন, নারী হলেও আপনাদের মত আমিও মানুষ। সমাজের দুস্থ ও অসহায় মানুষের সেবা করার জন্য আমি নির্বাচন করেছি। ধর্মপাশা ও মধ্যনগরবাসী আমাকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করায় এজন্য আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। মানুষের অধিকার আদায়, সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের উন্নয়নে কাজ করছি । যতদিন বেঁচে থাকব মানুষের সুখে দু:খে পাশে থাকব ।