কুয়েত সরকার করোনা মহামারির সংকট কাটিয়ে উঠতে, প্রবাসীদের সংখ্যা কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এটি বাস্তবায়িত হলে, দেশে ফিরতে হতে পারে, আড়াই লাখের বেশি বাংলাদেশিকে। যা নিয়ে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
প্রবাসী পেশাজীবী ও শ্রমিক কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কুয়েত সরকার। এরকম একটি বিল সংসদে প্রস্তাবের কাজ চলছে। প্রস্তাব অনুযায়ী প্রত্যেক দেশে একটি করে কোটা থাকবে। বাংলাদেশের জন্য এই কোটা হবে জনসংখ্যার ৩ শতাংশ। বর্তমানে কুয়েতের জনসংখ্যা প্রায় ১৩ লাখ। সেখানে বাংলাদেশিরাই আছে প্রায় ৩ লাখের বেশি। নতুন প্রস্তাব হলে প্রায় আড়াই লাখের বেশি বাংলাদেশিকে কুয়েত ছাড়তে হবে।
এ ব্যাপারে দূতাবাস জানিয়েছেন চূড়ান্ত কোনো বিল এখনও পাস হয়নি। যদি এই আইনটি পাস হয়, তবে শ্রমিকদের এই মহামারির সময় দেশে ফিরতে হবে। শ্রমিকদের বেকারত্ব নিয়েই দেশে ফিরতে হবে। এতে দেশের রেমিটেন্সও কমে যাবে।