জামাতে দুরত্ব বজায় রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের পরামর্শে ইমাম সমিতির সভাপতি/সম্পাদকরা বিষয়টি মেনে মসজিদগুলোতে নুন্যতম দুই থেকে তিনটি করে ঈদের জামাতের আয়োজন করার সিদ্ধান্তের কথা সকল ইমামদের জানিয়ে দিয়েছেন। যাতে করে সংশ্লিষ্ট মসজিদগুলোতে একাধিক ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হতে পারে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক জানান, ইমাম সমিতির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের প্রতিটি এলাকা ভিত্তিক মসজিদগুলোতে একাধিক জামাত করে ঈদের নামাজ আদায় করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
জেলা ইসলামী ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাক জানিয়েছে, করোনার প্রাদুর্ভাব রোধে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ঈদের জামাত ঈদগাহ বা খোলা মাঠে জনসমুদ্র করে আদায় করা যাবে না। বিষয়টি প্রতিটি ইমাম ও মসজিদ কমিটির সঙ্গে সভা করে মসজিদে একাধিক জামাত করার পরামর্শ দেওয়া হয়। ওই সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঈদের দিন সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত প্রতিটি মসজিদে মুসল্লিদের উপস্থিতি অনুযায়ী একাধিক ঈদের জামাত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। মুসল্লিদের উপস্থিতি দেখে পরিস্থিতি বিবেচনা করে মসজিদ কমিটি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবেন। তবে ঈদ জামাতে অবশ্যই শারিরীক দুরত্ব বজায় রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।