অস্ত্র ও মাদক মামলায় ঠিকাদার ও কথিত যুবলীগ নেতা জি কে শামীমের জামিনের আদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন হাইকোর্ট। এ দুই মামলায় আলোচিত এই ঠিকাদার এক মাস আগে হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছিলেন। এ নিয়ে চলছে নানামুখী সমালোচনা।
আজ রোববার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি এস এম মুজিবুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ অস্ত্র মামলার জামিন আদেশ প্রত্যাহার (রিকল) করেন। এরপর দুপুরে বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীও আদেশ রিকল করেন।
রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, তথ্য গোপন ও নামবিভ্রাটে জি কে শামীমের জামিন হয়েছিল।
অস্ত্র ও মাদক মামলায় ঠিকাদার ও কথিত যুবলীগ নেতা জি কে শামীমের জামিনের আদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন হাইকোর্ট। এ দুই মামলায় আলোচিত এই ঠিকাদার এক মাস আগে হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছিলেন। এ নিয়ে চলছে নানামুখী সমালোচনা।
আজ রোববার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি এস এম মুজিবুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ অস্ত্র মামলার জামিন আদেশ প্রত্যাহার (রিকল) করেন। এরপর দুপুরে বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীও আদেশ রিকল করেন।
রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, তথ্য গোপন ও নামবিভ্রাটে জি কে শামীমের জামিন হয়েছিল।
অস্ত্র মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) মো. ফজলুর রহমান খান আদালতে বলেন, অস্ত্র মামলায় জামিন আবেদনকারীর নাম লেখা আছে এস এম গোলাম কিবরিয়া। কিন্তু আদালতের ওই দিনের (৬ ফেব্রুয়ারি) কার্যতালিকায় নাম ছিল এস এম গোলাম। আর জি কে শামীমের আইনজীবী মেহেদী আদালতকে বলেন, জামিন আদেশের দিন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এফ আর খান আদালতেই ছিলেন না।
আজ জামিন আদেশ প্রত্যাহার হওয়ার পর ফজলুল রহমান খান সাংবাদিকদের বলেন, নাম নিয়ে বিভ্রাটের কারণে রাষ্ট্রপক্ষ হয়তো ওই দিন বুঝতে পারেনি।
মাদকের মামলায় আদালত জামিন আদেশ প্রত্যাহারের পর ওই বেঞ্চের ডিএজি জান্নাতুল ফেরদৌসি বলেন, তথ্য গোপন ও নামের ত্রুটির কারণে জামিন হয়েছিল বলে মনে করা হচ্ছে।