নানার যৌন লালসার শিকার নাতনি ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার এক শিক্ষার্থী তার নানার লালসার শিকার হয়েছে। সাত মাসের অবৈধ গর্ভ সিজারিয়ান অপারেশন করে সে এখন জীবন মরণ সন্ধিক্ষণে।

জানা যায়, কিশোরগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউপির সেই শিক্ষার্থী তার নানা শাহ আলমের বাড়িতে থাকতো। নানার পরিবারের সবাই ঢাকায় থাকার কারণে নাতনি নানার দেখাশোনা করতেন। এই সুযোগে নানা শাহ আলম দিনের পর দিন নাতনির সাথে দৈহিক মেলামেশায় জড়িয়ে পড়ে। এতে নাতনী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। ঘটনাটি যখন ফাঁস হয় তখন মেয়েটি সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এসময় নানা তার নাতনিকে রংপুরের একটি ক্লিনিকে ফুসলিয়ে নিয়ে তার অপারেশ করে গর্ভপাত ঘটায়।

গ্রামবাসীরা বলেন, মেয়েটি এবং তার মাকে শাহ আলম লুকিয়ে রেখেছে। মেয়েটির জীবনে ঝুকি রয়েছে এজন্য গোপন জায়গায় রেখে চিকিৎসা করানো হচ্ছে।

চাঁদখানা ইউপি চেয়ারম্যান হাফিজার রহমান বলেন, নানা শাহ আলম অবুঝ মেয়েটির সর্বনাশ করে এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছে। ওই মেয়েটির অবস্থা এখন সংকটাপন্ন।

কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ হারুন অর রশিদ বলেন, এখনো ভুক্তভোগীর পরিবার থেকে কোনো অভিযোগ পাইনি।

Share this post

scroll to top