ক্লাব ফুটবলে আর্জেন্টিনার আধিপত্যের ইতিহাস আগে থেকেই এমন ছিলো। কিন্তু ‘নাম্বার টেন’-এ এআরজির আধিপত্য হয়তো পূর্বে কখনো এমন ছিল না। কিন্তু, বর্তমানে ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশের বড় লিগগুলোতে নাম্বার টেন জার্সি গায়ে আর্জেন্টাইনের আধিপত্য চোখে পড়ার মতোই। একঝাঁক নাম্বার টেন একসাথে মাঠে দাবড়ে বেড়াচ্ছেন।
যার শুরুটা আর্জেন্টিানা জাতীয় দলের অধিনায়ক লিওনেল মেসিকে দিয়ে ধরা যাক। জাতীয় দল এবং বার্সেলোনায় দুই জায়গায় তার জার্সি নাম্বার ‘টেন’। মেসির ‘নাম্বার টেন’ জার্সি বর্তমান ফুটবলারদের দিয়েছে আরো উন্মাদনা। কারণ, বার্সা স্টারের জার্সি নাম্বারটি এখন পছন্দ করছেন গ্রামে-গঞ্জ থেকে শুরু প্রত্যেকটি দেশ এবং ক্লাব পর্যায়ের ফুটবলাররা। প্রিয় তারকার জার্সির মাঝে শান্তি খোঁজেন তারা।
সে ধারাবাহিকতায় রয়েছেন তারই জাতীয় দলের সতীর্থ পাউলো দিবালা। জাতীয় দলে নাম্বার টেন না পেলেও, লিগে জুভেন্টাসের হয়ে দশ নাম্বার জার্সিটি পরেই নৈপুণ্য ছড়াচ্ছেন তিনি।
সার্জিও অ্যাগুয়েরো- ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে সেরাদের একজন। ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে নাম্বার টেন জার্সি দীর্ঘদিন যাবত তার গায়েই জড়িয়ে আছে।
লাউতারো মর্টিনেজ- আর্জেন্টিনার বর্ষ সেরা স্ট্রাইকার নির্বাচিত হয়েছেন। ইতারিয়ান ক্লাব ইন্টার মিলানে তার জার্সি ‘টেন’।
রদ্রিগো ডি পল- আর্জেন্টিনার জাতীয় দলে লিঙ্ক- মিডফিল্ডে খেলে থাকেন তিনি। কিন্তু উদিনেস সেলসিওতে তিনি নাম্বার ‘টেন’ জার্সি গায়ে দিয়েই খেলেন।
ইভার বানেগা- আর্জেন্টিনার জতীয় দলে মিডফিল্ডার হিসেবে যাকে দেখা যায়। স্পনিশ ক্লাব সেবিয়ার হয়ে ১০ নাম্বার জার্সি পরেন তিনি।
ম্যানুয়েল লানজিনি- ওয়েস্টহাম ইউনাইটেডের হয়ে দশ নাম্বার জার্সি পরে খেলেন তিনি।