ঢাকাSunday , 22 September 2019
  1. Correspondent
  2. English News
  3. আজকের ময়মনসিংহ
  4. আদালত
  5. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  6. ইসলাম ও জীবন
  7. এক্সক্লুসিভ ময়মনসিংহ
  8. করোনা আপডেট
  9. করোনায় সহযোগীতা
  10. খেলার সংবাদ
  11. চাকুরী
  12. ছবি গ্যালারী
  13. জাতীয় অহংকার
  14. জাতীয় নির্বাচন ২০১৮
  15. জাতীয় সংবাদ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

আটকের পর ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রোহিঙ্গা দম্পতি নিহত

Link Copied!

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে রোহিঙ্গা স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। নিহত স্বামী-স্ত্রী হলেন- টেকনাফ উপজেলার হ্নীলার ইউনিয়নের লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি-ব্লকের মৃত কাদের হোছাইনের ছেলে দিল মোহাম্মদ (৩২) ও তার স্ত্রী জাহেদা বেগম (২৭)। শনিবার রাত পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে একটি অস্ত্রসহ তাদেরকে আটক করে পুলিশ। টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের ওসি প্রদীপ কুমার দাস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশের দাবি, নিহতদের কাছে ‘অবৈধ অস্ত্র মজুত ছিল’। কথিত বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে দুটি এলজি, একটি থ্রিকোয়ার্টার, আটটি তাজা কার্তুজ ও ১২ রাউন্ড কার্তুজের খোসা উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশ। পাশপাশি কথিত এই বন্দুকযুদ্ধে এএসআই নিজাম, কনস্টেবল শাহাদত ও কনস্টেবল সুদর্শন দাশ নামে পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়েছেন বলেও দাবি পুলিশের।

টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের ওসি প্রদীপ কুমার দাস বলেন, শনিবার রাতে টেকনাফের হ্নীলার ইউনিয়নের লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে একটি এলজিসহ জাহেদা ও দিল মোহাম্মদকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে করা হলে তারা নিজেদের কাছে ‘আরো অস্ত্র’ থাকার ‘কথা জানায়’। পরে তাদের নিয়ে পুলিশ ওই রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্র উদ্ধারে যায়। এ সময় একদল সন্ত্রাসী পুলিশের ওপর ‘গুলি ছোড়ে’। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পিছু হটলে ঘটনাস্থলে দিল মোহাম্মদ ও জাহেদাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। সেখান থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে চিকিৎসক তাদেরকে কক্সবাজার নেয়ার পরামর্শ দেন। পরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেয়া হলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক দু’জনকে মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি দাবি করেন,‘নিহত রোহিঙ্গা স্বামী-স্ত্রী দিল মোহাম্মদ ও জাহেদা বেগম দুজনই সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সদস্য। লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আশপাশে হত্যা, অপহরণ, ডাকাতি, মাদক চোরাচালানসহ নানা অপরাধে তারা জড়িত। এসব অভিযোগে একাধিক মামলায় তারা পলাতক ছিল।’

ওসি আরো দাবি করেন, সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলিতে তারা দু’জন নিহত হয়েছে। এসময় পুলিশের তিন সদস্যও আহত হন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ দুটি সদর হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক টিটু চন্দ্র শীল বলেন, পুলিশ রাতে গুলিবিদ্ধ এক নারী ও একজন পুরুষকে নিয়ে আসে। তাদের শরীরে দুটি করে গুলির আঘাত রয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যদের চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।