ঢাকাWednesday , 18 September 2019
  1. Correspondent
  2. English News
  3. আজকের ময়মনসিংহ
  4. আদালত
  5. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  6. ইসলাম ও জীবন
  7. এক্সক্লুসিভ ময়মনসিংহ
  8. করোনা আপডেট
  9. করোনায় সহযোগীতা
  10. খেলার সংবাদ
  11. চাকুরী
  12. ছবি গ্যালারী
  13. জাতীয় অহংকার
  14. জাতীয় নির্বাচন ২০১৮
  15. জাতীয় সংবাদ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

গ্যাং লিডার ‘চাপাতি তুহিন’ বন্দুকযুদ্ধে নিহত

Link Copied!

নারায়ণগঞ্জে র‍্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছে গ্যাং লিডার তুহিন ওরফে চাপাতি তুহিন। আজ বুধবার ভোর চারটায় নগরীর সৈয়দপুর এলাকায় আইভী সড়কে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।

এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশী পিস্তল, একটি চাপাতি ও তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।

নিহত তুহিন দেওভোগ শান্তিনগর এলাকার কাওসার হোসেনের ছেলে। সে নারায়ণগঞ্জ শহরের কিশোর গ্যাং ‘তুহিন বাহিনী’র প্রধান এবং একাধিক হত্যা মামলার আসামি।

র‍্যাব-১১ সিপিসি ইনচার্জ এএসপি মোস্তাফিজুর রহমান জানান, মঙ্গলবার রাতে কুমিল্লার দেবিদ্বার থেকে সন্ত্রাসী চাপাতি তুহিনকে আটক করেন র‍্যাব সদস্যরা। তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী বুধবার গভীর রাতে নগরীর সৈয়দপুর এলাকায় অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করতে যায় র‍্যাব। এসময় আগে থেকে ওঁৎপেতে থাকা তুহিনের সহযোগীরা তাকে ছাড়িয়ে নেয়ার জন্য র‍্যাব সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। র‍্যাবও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছোড়ে। এসময় গুলিবিদ্ধ হয় তুহিন।

গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

র‍্যাব জানায়, ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়ে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত তুহিনের বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ চারটি মামলা রয়েছে। তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

উল্লেখ্য, দেওভোগের হাসেমবাগে শাকিল হত্যার মামলার প্রধান আসামি তুহিন। গত ২৭ জুলাই শনিবার রাতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শাকিল নামে নিরীহ ওই যুবককে কুপিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে কিশোর গ্যাং সন্ত্রাসী তুহিন ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা। ওই ঘটনায় আরো ছয়জনকে কুপিয়ে আহত করা হয়। পরে তুহিনকে প্রধান আসামি করে ফতুল্লা থানায় একটি মামলা করে নিহত শাকিলের বড় ভাই সাঈদ হোসেন।

এর আগে গত ২৭ জানুয়ারি রাতে দেওভোগ মাদরাসা এলাকায় আলমগীরকেও কুপিয়ে হত্যা করে ওই কিশোর গ্যাং বাহিনীরা। নিহত আলমগীর মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ি থানার দশলং এলাকার লাল মিয়ার ছেলে ছিলো। সে দেওভোগ মাদরাসা এলাকার নুরু মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতো। এছাড়াও ওই কিশোর গ্যাং সন্ত্রাসীদের হাতে দেওভোগ নাগবাড়িতে নির্মমভাবে খুন হয় হৃদয় হোসেন বাবু নামে আরো এক যুবক।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।