ফাইনালে এমন কাণ্ড ঘটবে তা হয়ত ভাবেইনি ভারত। ১০ ব্যাটসম্যান মিলে কোনো মতে শতক পেরিয়েছে তারা। ১০৬ রানেই গুটিয়ে গেছে তারা। বাংলাদেশের দুই বোলারই মূলত কাজটি করেছেন। শামীম হোসেন ও মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী তিনটি করে ছয়টি উইকেট শিকার করেছেন। আর ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেছেন কারান লাল।
এর আগে সকালে টস জিতে ব্যাট করতে নামে ভারত। শুরু থেকেই যুবা টাইগারদের বোলিং তোপের মুখে পড়েছে তারা। ৩ রানে প্রথম উইকেটের পতন হয়। সাজঘরে ফিরেন ওপেনার অর্জুন আজাদ। এরপর আরো দুটি উইকেটের পতন হয়। তিন উইকেটে সংগ্রহ দাঁড়ায় ৮।
এরপর কিছুটা বিরতি দিয়ে এক ওভারে দুটি উইকেট শিকার করেন শামিম।
বাংলাদেশের বোলারদের সামনে কিছুটা সময় টিকে ছিলেন কেবল ধ্রুব জুরেল। ৫৭ বলে ৩৩ রান করেন। এ সময় তাকে সঙ্গ দেন শ্বাশত রাওয়াত। দলীয় ৫৩ রানে এ জুটির ভাঙন ধরান শামিম। ১৯ রানে রাওয়াতকে সাজঘরে ফেরান তিনি। পরের ওভারে জুরেলকে।
অষ্টম উইকেটটি শিকার করেন শাহীন আলম। সুশান্ত মিশরাকে ৩ রানে মাঠ ছাড়া করেন।
বাকি দুটি উইকেট নেন মৃত্যুঞ্জয়। সর্বোচ্চ ৩৭ রান করা কারান লালকে সাজঘরে ফেরান তিনি। এরপর বিদ্যাধর পাটেলকে শূন্যতে বিদায় করেন।
এখন বিরতি চলছে। ফিরে ১০৭ রানের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশের যুবারা।