ঢাকাMonday , 5 August 2019
  1. Correspondent
  2. English News
  3. আজকের ময়মনসিংহ
  4. আদালত
  5. আন্তর্জাতিক সংবাদ
  6. ইসলাম ও জীবন
  7. এক্সক্লুসিভ ময়মনসিংহ
  8. করোনা আপডেট
  9. করোনায় সহযোগীতা
  10. খেলার সংবাদ
  11. চাকুরী
  12. ছবি গ্যালারী
  13. জাতীয় অহংকার
  14. জাতীয় নির্বাচন ২০১৮
  15. জাতীয় সংবাদ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

এক যুগ আগে গার্মেন্টেস কর্মীকে ধর্ষণ, তিনজনের যাবজ্জীবন

Link Copied!

গার্মেন্টস কর্মীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আসামীদের মধ্যে হাসিবকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং তার সহযোগী আসামি ইদ্রিস ও হায়দারকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।

সোমবার দুপুরে বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেলা ও দায়রা জজ মো. হাফিজুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। দন্ডপ্রাপ্ত আসামিীরা হলেন-বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার মানিকখালী গ্রামের মো. এনছের আলীর ছেলে হাসিব, তার সহযোগী একই গ্রামের হায়াত আলীর ছেলে ইদ্রিস ও সোনা মিয়ার ছেলে হায়দার। রায় ঘোষণার সময় আসামি হাসিব ও ইদ্রিস আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অপর আসামি হায়দার পলাতক।

আদালত সূত্রে জানা যায়, দন্ডপ্রাপ্ত আসামীদের বাড়ির পাশে ১৭ বছরের নাবালিকা এক গার্মেন্টস কর্মী চট্টগ্রামে কাজ করতো। আসামি হাসিবের সঙ্গে তার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয় হয়। হাসিব তাকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়। একই সঙ্গে আসামি ইদ্রিস ও হায়দারও ওই গার্মেন্টস কর্মীকে নিশ্চিত করে হায়দার তাকে বিয়ে করবে। আসামীদের আশ্বাসে ওই নাবালিকা তার বাড়িতে আসে।

২০০৭ সালের ১০ জুলাই রাত ১১টায় আসামি হাসিবের সঙ্গে বিয়ের আয়োজন করা হয়। ওই রাতে ইদ্রিস ও হায়দার নাবালিকাকে ঘরের বাইরে আসতে বলে। তাদের কথা মত মেয়েটি বাইরে গেলে ইদ্রিস ও হায়দারের সহযোগিতায় হাসিব ঘরের পেছনে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করে। অন্য দুই আসামি ইদ্রিস ও হায়দার পাহারা দেয়। মেয়েটি বাদী হয়ে ২০০৭ সালের ১৫ জুলাই নারী ও শিশু ট্রাইবুনালে মামলা করে। তদন্ত করে পুলিশ দন্ডপ্রাপ্ত তিনজনের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ২৮ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।

দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন। আসামি হাসিব বলেন, এ রায়ের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে আপীল করবো।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন বিশেষ পিপি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল। আসামিপক্ষে ছিলেন কামরুল আহসান মহারাজ।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।