সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সামরিক আইনে সেনা সদস্যদের বিচারে ট্রাইব্যুনাল গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ এবং ফাঁসি দিয়ে লাশ কোথায় রাখা হয়েছে তা জানতে চেয়ে রিট আবেদন করা হয়েছে। আইনজীবী অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান রিটটি দায়ের করেন।
রিটে একই সঙ্গে, ওই ঘটনায় সে সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণের নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না তা চাওয়া হয়েছে। রোববার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় জিয়াউর রহমানের শাসনামলে ক্ষতিগ্রস্ত ৮৮টি পরিবারের সদস্যদের পক্ষে অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান রিট আবেদনটি দায়ের করেন।
রিটে সেনাবাহিনীর প্রধান (চিফ অফ আর্মি), বিমানবাহিনীর প্রধান, সশস্ত্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও স্বরাষ্ট্র সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।
বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে রিট আবেদনটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি। আদালতে রিটের পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ন শুনানি করবেন বলে জানান রিটকারী আইনজীবী।
সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সামরিক আইনে সেনা সদস্যদের বিচার ও লাশ গুমের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। রিটে ওই ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।