হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার আলাপুর গ্রামের মসজিদের ইমাম মানিক মিয়া ধর্ষণের অভিযোগে সম্প্রতি গ্রেপ্তার হয়ে এমন কথা বললেন। পুলিশের কাছে তিনি বলেছেন, আমি ধর্ষণ করিনি ‘শয়তান আমাকে দিয়ে ধর্ষণ করিয়েছে।’ পুলিশ দাবি করেছে, মানিক মিয়া ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন।
ঘটনার পর শায়েস্তাগঞ্জ থানার ওসি আনিসুর রহমান মানিক মিয়াকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তারের পর মানিক মিয়া পুলিশকে জানায়, রাত ৯টার দিকে এক কিশোরী তার কক্ষের দরজায় এসে ধাক্কা দেয়। দরজা খুললে ওই কিশোরী বলে সে বাড়ি থেকে অভিমান করে চলে এসেছে। রাত যাপনের জন্য সে তার কাছে আশ্রয় চায়। তিনি মেয়েটিকে আশ্রয় দেন। কিন্তু মাঝরাতে শয়তানের পাল্লায় পড়ে তিনি এই কিশোরীটিকে ধর্ষণ করে ফেলেন।
বিশ্লেষকদের প্রশ্ন ইমাম মানিকসহ অন্যান্য ধর্ষকের এই শয়তান তত্ত্বের কী ব্যাখ্যা দেবেন আইনবিদরা? তবে কি মূল অপরাধী মানিক মিয়া নয় অপরাধী শয়তান। এই শয়তানের বিচার করবে কোন সাধুর আদালত?