স্টাফ রিপোর্টার: ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগ নেতা ও আনন্দ মোহন কলেজ শাখার যুগ্ম আহবায়ক শেখ সজল ও মাহফুজুল আলম ফাহাদ, ময়মনসিংহ নগরীর শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ এর মানবিক শাখা টেষ্ট পরীক্ষায় উর্ত্তীন না হওয়া দুইজন শিক্ষার্থী কাছে দুই দফায় ৩০ হাজার ও ৫০ হাজার টাকা অর্থ আত্মসাৎ করেন এবং তা দিয়ে শিক্ষা বোর্ড এর অসৎ কর্মকতার মাধ্যমে ফরম পূরণ ও সিট পরির্বতনে মাধ্যমে তাদের পরীক্ষা অসৎ উপায় অবলম্বনে সহয়তা করবে বলে আস্বস্ত করেন বলে জানায় একজন শিক্ষার্থীর অভিভাবক আঃ সাত্তার।
যার পরিপেক্ষিতে গত ২/০৪/২০১৯ তারিখে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত “আনন্দমোহন কলেজে এইচ এস সি কেন্দ্রে প্রশ্নপত্র , অনৈতিক কেন্দ্র সুবিধা ফ্রি ৫০০” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয় , যা আনন্দমোহন কলেজ ছাত্রলীগ ও ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগ এর কর্মকান্ড প্রশ্নবিদ্ধ করে।
এবিষয়ে জেলা ছাত্রলীগ নেতা ও আনন্দ মোহন কলেজ ছাত্রলীগ এর যুগ্ম আহবায়ক শেখ সজল জানান,ওই অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত ছবিতে আমরা আনন্দ মোহন কলেজে কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ২০১৯ এইচ এস সি পরীক্ষার্থীদের বিভিন্ন হলে সীট ও রুম নাম্বার দেখিয়ে সাহায্য করছিলাম এবং আঃ কাদের ঢালী স্যার, সহযোগী অধ্যাপক ইংরেজী বিভাগ আনন্দ মোহন কলেজ অসুস্থ বোধ করলে আমরা ছাত্রলীগ এর কর্মীবৃন্দ স্যারকে গাড়ীতে তুলে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগেই আমরা কলেজ ক্যাম্পাস ত্যাগ করি। এমন অবস্থায় তিনি আরো জানান অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ও আনন্দ মোহন কলেজ এর মান ক্ষুন্ন করে, যার সম্পাদক ছিলেন জনাব মোঃ রকিবুল ইসলাম রকিব (সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,ময়মনসিংহ জেলা শাখা)।
উক্ত ঘটনার পরবর্তীতে সীমান্ত ও তানিম নামে সেই দুই শিক্ষার্থী স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তি করে যে, বিভিন্ন প্রলোভন ও ভয় ভীতি দেখিয়ে ওই পত্রিকার সম্পাদক মিথ্যা ও বানোয়াট ও কাল্পনিক বিবৃতি দিতে বাধ্য করেন ।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আনন্দমোহন কলেজ উপাধ্যক্ষ, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপারকে অবগত করেন প্রতিবাদ মিছিল করেন এবং কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন ।