শিমুলিয়ায় ফেরিতে হুড়োহুড়ি, বেড়েছে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ

কঠোর লকডাউনে বিধিনিষেধের পরও শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরিতে যাত্রী ও ব্যক্তিগত গাড়ি পারাপার থামছে না। বুধবার ভোর থেকে ঘাটে যাত্রী ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ দেখা গেছে। হুড়োহুড়ি করে ফেরিতে উঠছেন যাত্রীরা।

সরেজমিন দেখা যায়, ফেরিতে জরুরি প্রয়োজনীয় যান ছাড়াও ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল ও শত শত যাত্রী পদ্মা পার হচ্ছেন। এদের কেউ মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি।

এদিকে ঘাট ও এর আশপাশে পুলিশের চেকপোস্ট থাকলেও সাধারণ যাত্রী ও যানবাহন পারাপার নিয়ন্ত্রণে তেমন কোনো কার্যকরী উদ্যোগ দেখা যায়নি।

অন্যদিকে বাংলাবাজার থেকে শিমুলিয়াঘাটে পৌঁছে ঢাকামুখী যাত্রীরা সড়কে পুলিশের চেকপোস্ট এড়িয়ে ছোট যানবাহনে ভেঙে ভেঙে রওনা হচ্ছেন। বিধি উপেক্ষা করে শিমুলিয়া থেকে ঢাকা রুটে ভাড়ায়চালিত মাইক্রোবাস চলাচল করতে দেখা গেছে। এসব যানবাহনে যাত্রীদের গুনতে হচ্ছে দুই-তিনগুণ বেশি ভাড়া। এতে জরুরি প্রয়োজনে আসা যাত্রীদের পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ করপোরেশনের (বিআইডাব্লিউটিসি) শিমুলিয়াঘাট ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) ফয়সাল হোসাইন বলেন, নৌরুটে চারটি রো রো, তিনটি মিডিয়াম মিলিয়ে সাতটি ফেরি সচল রয়েছে। প্রতিদিনই যাত্রীদের চাপ বাড়ছে। তবে শুধু জরুরি গাড়ি পারাপার করতেই ফেরি চালু রয়েছে।

Share this post

scroll to top