Connect with us

আজকের ময়মনসিংহ

ময়মনসিংহে চা চাষ সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে

Published

on

ময়মনসিংহের গারো পাহাড়ের পাদদেশে চা চাষ সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে পাঁচ সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ টিম সংশ্লিষ্ট এলাকা পরিদর্শন করেছেন।

চা বোর্ডের আওতাধীন বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিটিআরআই) পরিচালক ড. মোহাম্মদ আলীসহ পাঁচ সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ টিম শনি ও রোববার বৃহত্তর ময়মনসিংহের শেরপুর জেলার শ্রীবর্দী, ঝিনাইগাতি, নকলা ও নালিতাবাড়ি এবং ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলায় সৃজিত ক্ষুদ্রায়তন চা বাগানসমূহ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন ও চাষিদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করেন।

পরিদর্শনকালে বিশেষজ্ঞরা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সহজ উপায়ে কীভাবে লাভজনকভাবে চা আবাদ করা যায়, জমিতে চারা রোপণ, সার প্রয়োগ, গাছের পরিচর্যা, পাতা চয়ন, পোকামাকড়-রোগবালাই দমন ও কাঁচা চা পাতা দিয়ে হাতে চা তৈরি (হ্যান্ড মেড টি) ইত্যাদি বিষয়ে চাষিদের পরামর্শ প্রদান করেন। এছাড়া এ অঞ্চলে ভবিষ্যতে চা চাষ বৃদ্ধির বিষয়ে স্থানীয় উদ্যোক্তা ও আগ্রহীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তারা।

ইতোমধ্যে পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁও জেলায় চা চাষে বিপ্লব সাধিত হয়েছে। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে ৮৬৮০ একর জমিতে বছরে ৯.৬ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হচ্ছে। উত্তরাঞ্চলের চা চাষ জাতীয় উৎপাদনে অবদান রাখার পাশাপাশি এ অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও গ্রামীণ দারিদ্র্য বিমোচনে কার্যকরী ভূমিকা পালন করছে। সিলেট, চট্টগ্রাম ও পঞ্চগড়ের পর চায়ের চতুর্থ অঞ্চল হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে যাচ্ছে বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চল। দুটি পাতা একটি কুঁড়ির তালিকায় যুক্ত হতে যাচ্ছে এ অঞ্চল।

চা বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ১৯৮৪ সনে প্রণীত চা নীতিতে দেশের উত্তরাঞ্চলে ও ময়মনসিংহের পাহাড়ি এলাকাসমূহে প্রথম চা আবাদের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের প্রস্তাব করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক সমগ্র বাংলাদেশে চা আবাদির সম্ভাব্যতা সমীক্ষা পরিচালনা করে ১৭টি জেলা বিশেষ করে রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, জামালপুর, ময়মনসিংহ, শেরপুর, নেত্রকোনা, টাঙ্গাইলের মধুপুর, সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলায় মোট ১ লাখ ১ হাজার ৭২ হেক্টর চা চাষযোগ্য জমি চিহ্নিত করা হয়েছে।

অনেক বছর ধরেই শেরপুরসহ বৃহত্তর ময়মনসিংহে চা চাষের উপযুক্ততা নিয়ে কথা বলে আসছিলেন চা বিশেষজ্ঞারা। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহত্তর ময়মনসিংহের জেলাসমূহে চা চাষের সম্ভাবনা সরেজমিনে জরিপ করার জন্য বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক একটি টিম সরেজমিনে পরিদর্শন ও মাটির নমুনা সংগ্রহ করে ২০০৪ সালের ১০ জানুয়ারি একটি সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন জমা দেন।

ওই জরিপের ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, পাহাড়ি এ জনপদের মাটির গুণাগুণ ও আবহাওয়া চা চাষাবাদের অত্যন্ত উপযোগী। ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট (১১২০ একর); শেরপুর জেলার শ্রীবর্দী (১১৫০ একর), ঝিনাইগাতি (১৮৫৫ একর) ও নালিতাবাড়ি (২৫০০ একর); জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ (৬০০ একর) ও নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপূর (১৭৭০ একর) ও কলমাকান্দা (১০৫০ একর) উপজেলায় মোট ১০ হাজার ৪৫ একর জমিতে চা আবাদ সম্ভব।

পরবর্তীতে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলায় চা আবাদ সম্প্রসারণের জন্য প্রকল্প গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক গঠিত একটি টিম সরেজমিনে তথ্য উপাত্ত যাচাই করে ২০১৯ সালে ৩০ সেপ্টেম্বর একটি প্রতিবেদন জমা দেন। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, ময়মসিংহের মুক্তাগাছা (৩০০ একর), ফুলবাড়িয়া (৫০০ একর), ভালুকা (৪০০ একর) ও টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর (৬০০ একর), ঘাটাইল (৫০০ একর), সখিপুর (৫০০) অর্থাৎ উক্ত উপজেলাসমূহে আরও ২৮০০ একর ভূমিতে ক্ষুদ্রায়তন চা আবাদের সম্ভাবনা রয়েছে।

অর্থাৎ বৃহত্তর ময়মনসিংহের পাঁচটি জেলার ১৫টি উপজেলায় মোট ১৩ হাজার ৬৪৫ একর জমিতে চা আবাদ সম্ভব। উক্ত জমি চা আবাদের আওতায় আনা হলে বছরে এ অঞ্চল থেকে ১৬.৩৭ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হবে।

এ অঞ্চলের চা আবাদের সম্ভাবনাকে বাস্তব রূপ দিতে বেশ কয়েকজন স্থানীয় উদ্যোক্তা এগিয়ে এসেছেন। শেরপুর জেলায় চা চাষের সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দেয়ার চেষ্টা করছেন বেসরকারি উদ্যোক্তা আমজাদ হোসেন ফনিক্সের ‘গারো হিলস টি কোম্পানি’। তারা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর লোকজনকে এর মধ্যেই চা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে সক্ষম হয়েছেন।

বাণিজ্যিকভাবে চা চাষের লক্ষ্যে এরই মধ্যে স্থানীয় ২৭ জন কৃষকের মাঝে ২৭ হাজার উন্নত জাতের চা চারা বিতরণ করা হয়েছে।

২০১৮ সালের ২৯ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে চায়ের চারার রোপণ। ইতোমধ্যে শেরপুরের শ্রীবর্দী উপজেলায় ছয়জন, নালিতাবাড়ি উপজেলায় তিনজন, ঝিনাইগাতি উপজেলায় ১৩ জন, নকলা উপজেলায় চারজন, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলায় একজন কৃষক অর্থাৎ মোট ২৭ জন কৃষক ৫.৩১ একর জমিতে চা চাষ শুরু করেছেন।

চা বোর্ড সূত্রে জানা যায়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক বৃহত্তর ময়মনসিংহের গারো হিলের পাদদেশে চা চাষ সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক ৭৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ১২৩৫ একর জমিতে চা চাষ সম্প্রসারণের জন্য ‘বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলায় ক্ষুদ্রায়তন চা চাষ সম্প্রসারণ’ শিরোনামে একটি প্রকল্প প্রস্তাবনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

Continue Reading

আজকের ময়মনসিংহ

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

Published

on

JKKNIU

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি প্রবেশমুখে দৃষ্টি নন্দন ফটক তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। রোববার (১৭ মার্চ) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে প্রধান ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের মধ্য দিয়ে নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করেন মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর।

এই ফটকের নির্মাণের ফলে একদিকে যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বলয়কে আরও শক্তিশালী করবে অন্যদিকে দৃষ্টিনন্দন ফটক দুইটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডেনটিটি (পরিচয়ক) হিসেবেও সকলের মধ্যে পরিগণিত হবে বলে আশাবাদ সকলের।

উপাচার্য তাঁর বক্তব্যের শুরুতেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে জীবনদানকারী প্রত্যেককে স্মরণ করেন।

ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আমরা শিক্ষা, গবেষণা ও উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত রেখেছি। এই গতিধারাক্রমে আপনাদের সকলের সহযোগিতা নিয়ে আমরা পথ চলছি। সেই ধারাবাহিকতাতেই আজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেটের ফটকের কাজ আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। আমাদের দুটো ফটক হবে।

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি পরিবার মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, আমরা সকলেই বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে সময় দিচ্ছি, মনোযোগ দিচ্ছি, কাজ করছি। বিশেষ করে আজকের ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে যারা উপস্থিত তারা কিন্তু সৌভাগ্যবান। কেননা এধরনের কাজ প্রতিনিয়ত হয় না। তাই আমরা সব কাজে আপনাদের সহযোগিতা চাই।

সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। এসময় বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টা, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।

Continue Reading

আজকের ময়মনসিংহ

বাঁধন বাকৃবি জোনের নতুন কমিটি গঠিত

Published

on

Badhon BAU

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন ‘বাঁধন’ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) জোনাল পরিষদের ২০২৪ সালের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। নবগঠিত কমিটিতে সভাপতি পদে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের ৫ম বর্ষের শিক্ষার্থী সোয়েব মীম। সাধারণ সম্পাদক পদে কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মো. শাহরিয়ার ফেরদাউস রিফাত মনোনীত হয়েছেন।

১৬ মার্চ (শনিবার) বিকেল ৫ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কক্ষে বাঁধনের দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ওই নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়।

‘বাঁধন’ বাকৃবি জোনাল পরিষদের সাবেক সভাপতি মো. নাজমুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির শিক্ষক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মাহফুজা বেগম, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা ও সংগঠনটির শিক্ষক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. হারুন-অর-রশিদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও সংগঠনটির শিক্ষক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সহযোগী ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আফরিনা মুস্তারিসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও প্রায় শতাধিক বাঁধন কর্মী।

নবগঠিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ- সভাপতি শরীফ বিশ্বাস ও সৈয়দা তাহমিদা ইয়াসমিন, সহ- সাধারণ সম্পাদক অনুপম দাস, সাংগঠনিক সম্পাদক মারুফ হাসান অংকন, সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক আনিকা তাবাসসুম, কোষাধ্যক্ষ সোহেলী সাদিয়া, দপ্তর সম্পাদক ফারহান-উল-ইসলাম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোছা. আলভী সাবিয়া, তথ্য ও শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আফ্রিদি হাসান। এড়াও কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি হিসেবে আছেন মো. শামীম গাজী এবং মো. মাফিদুল ইসলাম জয়।

Continue Reading

আজকের ময়মনসিংহ

বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

Published

on

BAU JOURNALIST IFTAR

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (বাকৃবিসাস)।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মো. রাফি উল্লাহ ফুয়াদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তানিউল করিম জীমের সঞ্চালনায় ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. হারুন-অর-রশিদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরদার, সহযোগী ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আফরিনা মুস্তারি, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলামসহ প্রক্টরিয়াল বডির অন্যান্য সদস্যরা এবং সাংবাদিক সমিতির সদস্যরা।

ইফতারের আগে দেশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক কল্যাণ ও বিশ্ব মুসলিম উম্মার শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মুফতি মওলানা মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান।

ইফতার শেষ বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, এই রমজানে আমাদের ধৈর্য্যশীল হওয়া শিখতে হবে। সততার পথে চলতে হবে। শিক্ষার মূল উদ্দেশ্যকে ধারণ করে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ নাগরিক হতে হবে।

Continue Reading

Trending